Skip to main content

অশ্বগন্ধার উপকারিতা

 ✴️অশ্বগন্ধা যে কারনে ব্যবহার করবেন:



•মস্তিষ্কের স্নায়ুশক্তিবর্ধক হিসেবে।

•জীবনীশক্তি ও যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে।

•পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা (স্পার্ম বা শুক্রাণু )বৃদ্ধিতে।

•পুরুষের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে।

•যৌন উত্তেজনা বা কামউদ্দীপনা সৃষ্টিতে।

•ভ্যাজাইনাইটিস রোগের প্রতিকারে।

•স্তন বিকাশের প্রয়োজনে।

•মহিলাদের ঋতুচক্রের স্বাভাবিকতা আনতে।

•মূত্রবর্ধক হওয়াতে।

•অকাল বার্ধক্য রোধ করতে।

•মানসিক চাপ/ উদ্বেগ কমাতে।

•শরীরকে চাঙ্গা করতে।

•শারীরিক ও মানসিক উন্নতি ঘটাতে।

•ক্যান্সার প্রতিরোধী উপাদান থাকায়।

•বিভিন্ন ধরনের ব্যথা কমাতে।

•ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে।

•রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে।

•ক্ষত নিরাময় করতে।

•নিদ্রা আনয়ন করতে।

•হূদযন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে।

•সাপের বিষ নাশক হিসেবে (এন্টিভেনম )।

•ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে।

•চুল পড়া,পাকা রোধ, দীর্ঘ ও উজ্জ্বল করতে।

•মৃগী রোগের চিকিৎসায়।

•অ্যালজাইমার্স ও পারকিনসন্স রোগে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে।

•স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে।

•মনোযোগ বৃদ্ধিতে।

•মাথাব্যথা কমাতে।

•চোখের ব্যথা দূর করতে।

•জ্বর,সর্দি- কাশি কমাতে।

•ক্রনিক ব্রংকাইটিস এর ক্ষেত্রে।

•থাইরয়েড রোগের চিকিৎসায়।

এছাড়া অশ্বগন্ধার মধ্যে মানুষের প্রোস্টেট, কোলন, কিডনি, ফুসফুস, স্তন, রক্ত বা লিউকোমিয়া, প্যানক্রিয়েটিক ও ফাইব্রোসার্কোমা, রেনাল,মাথা ও ঘাড়ের ক্যান্সার বিরোধী ধর্ম আছে।

বিভিন্ন গবেষণাগারে এটি প্রমাণিত যে, এই ভেষজটি মানবদেহে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস ও ক্যান্সার তৈরীর সময় কোষীয় পার্থক্য করুন এবং ক্যান্সার কোষ প্রতিরোধী প্রক্রিয়ায় কাজ করে।

অশ্বগন্ধা কিভাবে খাবেন :

• সাধারণ ডোজ হলো এক কাপ চা, দুধ বা মধুর সঙ্গে এক হতে দুই চা-চামচ অশ্বগন্ধা পাউডার মিশ্রিত করে দিনে দুইবার অথবা এক হতে দুটি ক্যাপসুল দিনে দুইবার খাবেন।

• অশ্বগন্ধার মূল দুধ,মধু এবং বাদামের মিশ্রণ ঘুমের টনিক হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে এতে চাপ ও দুশ্চিন্তা কমে।

• অশ্বগন্ধা পাতার একটি পেস্ট, মলমের প্রলেপ ক্ষত বা প্রদাহের চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায়।

• মধুর সঙ্গে অশ্বগন্ধার পাউডার মিশ্রিত করে ব্যবহার করলে যৌন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হয়।

• সাপের বিষ এর ক্ষেত্রে অশ্বগন্ধার ব্যবহার করার নিয়ম হলো সাপের কামড়ের জায়গায় অশ্বগন্ধার প্রলেপ সাপের বিষ প্রশমিত করে এবং শরীরের অন্যত্র ছড়াতে দেয় না। সাপের বিষনাশক হিসেবে ভারতে প্রতিষেধক হিসেবে চিরাচরিতভাবে এটি ব্যবহার করা হয়।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

• গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে গর্ভপাত ঘটায় সম্ভাবনা আছে; তাই এটি নিরাপদ নয়।

•দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে গ্যাস্ট্রিক আলসার, ডায়রিয়া, বমি ভাব দেখা যেতে পারে।

• রক্তের শর্করা কমানোর ঔষধ খেলে সঙ্গে অশ্বগন্ধা ব্যবহার করলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি নেমে যেতে পারে ( হাইপোগ্লাইসেমিয়া )।

• ঘুমের ওষুধের সঙ্গে এটি ব্যবহার করলে অতিরিক্ত ঘুম হতে পারে।

☆নোট:

•অশ্বগন্ধার মূল বা শিকড়,কান্ড ও পাতার শুকনো গুড়ো ভেষজ বা বেনিয়ারি দোকানে কিনতে পাবেন।

•অশ্বগন্ধার সিরাপ, ক‍্যাপস‍্যুল আকারে অভিজাত হোমিও দোকানে কিনতে পাবেন।

Comments

Popular posts from this blog

Puthia temple - Intime Alok biswas

তলপেটে ব্যথাবোধ কারণ

 ১। ডাইভারকুলিটিস আমাদের বৃহদান্ত্রের গা ঘেঁষে জন্ম নেওয়া ডাইভারটিকুলায় পানি জমলে সেগুলো ব্যথার সৃষ্টি করতে পারে। এমন কিছু হলে তলপেটের বামপাশে ব্যথার সাঙ্গে সাঙ্গে আপনার জ্বর থাকবে এবং মলের সাথে রক্ত বের হবে। ২। অ্যাপেন্ডিসাইটিস বৃহদান্ত্রের ঠিক বাইরেই অবস্থিত অ্যাপেন্ডিক্স সংক্রমণের শিকার হলে অ্যাপেন্ডিসাইটিস তৈরি হয়। এক্ষেত্রে, হালকা ব্যথা (পেটের একপাশ থেকে অন্যপাশে স্থানান্তরিত হয় এই ব্যথা), জ্বর, বমিভাব এবং প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া দেখা দেয়। ৩। আইবিএস বা ইররিটেবল বাউল সিস্টেম পেটের হজমসংক্রান্ত সমস্যার কারণে এমনটা হয়। ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সাথে এক্ষেত্রে রোগী গ্যাস্ট্রিক, পেটব্যথা ও পেটের ছোটখাটো সমস্যায় ভুগে থাকেন। ৪। আইবিডি বা ইনফ্ল্যামেটরি বাউল ডিজিজ কোলোনের বিভিন্ন অংশকে বাজেভাবে আক্রান্ত করে এই রোগটি। এক্ষেত্রে রোগী তলপেটে প্রচুর ব্যথাবোধ করেন। সেইসাথে, মলের সাথে রক্তপাত, ওজন কমে যাওয়া এবং কোলোনে নানারকম সমস্যা দেখা যায়। ৫। হার্নিয়া বিভিন্ন অঙ্গের চারপাশে চর্বি জমে যাওয়ার ফলে হার্নিয়া হয়ে থাকে। এতে করে রোগী হাঁটতে গেলে ব্যথাবোধ করেন। সাথে হৃদপিণ্ডে জ্বালাপোড়া এবং পেটে বাড়তি ওজ

Intime Alok Biswas intimealok