Skip to main content

Posts

Showing posts with the label Alok Biswas

শসার অসাধারণ পুষ্টিগুন ও উপকারিতা

 শসাতে পানি আছে শতকরা ৯৫ ভাগ। ফলে এটি শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে এবং ভেতরের তাপমাত্রা কে নিয়ন্ত্রণ করে দেহ শীতল রাখতে সহায়তা করে। শসায় ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম। প্রতি ১০০ গ্রাম শসায় আছে মাত্র ১৫ ক্যালরি। এতে কোনো সম্পৃক্ত চর্বি বা কোলেস্টেরল নেই। সুতরাং বুঝতেই পারছেন যে ডায়েট করার ক্ষেত্রে শসা অসধারন বন্ধু হতে পারে আপনার। এসব উপাদান আপনার শরীরকে নানা রোগ থেকে যেমন সামলে রাখছে তেমনি রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করছে। আসুন জেনে নেয়া যাক চিরচেনা শসার অসাধারণ পুষ্টিগুণ সম্পর্কে।   বিষাক্ত টক্সিন দূর করণে শসা আমাদের দেহের বর্জ্য ও বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে দারুণ কাজ করে। নিয়মিত শসা খেলে দুর্গন্ধযুক্ত সংক্রমণ আক্রান্ত মাড়ির চিকিৎসায় কোন চিন্তা করার প্রয়োজন হবে না। গোল করে কাটা এক স্লাইস শসা জিহ্বার ওপরে রেখে সেটি টাকরার সঙ্গে চাপ দিয়ে আধ মিনিট রাখুন। শনার সাইটোকেমিক্যাল এর মধ্যে বিশেষ বিক্রিয়া ঘটিয়ে আপনার মুখের জীবাণু ধ্বংস করবে। সজীব হয়ে উঠবে আপনার নিঃশ্বাস। ভিটামিনের চাহিদা পূরণে প্রতিদিন আমাদের শরীরে যেসব ভিটামিনের প্রয়োজন, তার বেশির ভাগই শসার মধ্যে বিদ্যমান। ভিটামিন এ, বি ও সি আমাদের

আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়

আঁচিল এক প্রকার ভাইরাসজনিত সংক্রামণ। এটি মানুষের শরীরের বিভিন্ন অংশে উঠতে দেখা যায়। আঁচিল কিছুটা ফোস্কার মত। মুখের ত্বকে উঠলে এটি খুব বিব্রতকর দেখায়। আঁচিল সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী হয়। উঠলে যেন আর যেতেই চায় না। তাই আঁচিল দূর করার জন্য বিভিন্ন প্রকার ওষুধ খাওয়া হয়। এই ওষুধের পরিবর্তে আপনি প্রাকৃতিক উপায়ে আঁচিল দূর করতে পারেন। ১) কলার খোসা : কলার খোসার মাধ্যমে আঁচিল দূর করা সম্ভব। খোসার ভিতরের অংশটি বের করে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এখন আঁচিলের উপর লাগিয়ে রাতে ঘুমিয়ে পড়ুন। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কলার খোসায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে যা আঁচিল দূর করতে সাহায্য করে। ২) টি ট্রি অয়েল : টি ট্রি অয়েলে অ্যান্টিসেপটিক উপাদান রয়েছে যা ত্বকের যে কোন ইনফেকশন দ্রুত দূর করতে সাহায্য করে। প্রথমে কিছু তুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এবার টি ট্রি অয়েলে ভিজিয়ে নিয়ে আঁচিলের উপর লাগান। কয়েক ঘন্টা এভাবে রেখে দিন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে তিনবার ব্যবহার করলে বেশি উপকার পাওয়া যাবে। ৩) রসুন : রসুনের মাধ্যমেও আঁচিল সহজে দূর করা যায়। কয়েকটি রসুনের কোয়া কুচি করে পেস্ট তৈরি করে নিন। এই পেস্টটি

নতুন চুল গজানোর উপায়

১/ক্যাস্টর অয়েল:  ১ থেকে ২চামচ ক্যাস্টর অয়েল ও ২ থেকে ৩টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল। পদ্ধতি – ক্যাস্টর অয়েলের সাথে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের ভেতর যে তেল থাকে সেটা মেশান।এরপর জাস্ট ক্যাস্টর অয়েল ভালো করে স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করতে হবে।সারারাত একে রেখে দিন।পরদিন সকালে শ্যাম্পু করে ফেলুন।এক্ষেত্রে কোনো মাইলড শ্যাম্পুই ভালো বা যদি ভিটামিন ই ক্যাপসুল নাও পান তাহলেও অসুবিধা নেই।শুধু ক্যাস্টর অয়েল ভালো করে ম্যাসাজ করে নিন। সপ্তাহে দুদিন করুন।খুব তাড়াতাড়ি ভালো ফল পাবেন।তবে পর পর দুদিন নয়।কারণ এই তেল খুব ঘন।মাঝে তিন চারদিন ছেড়ে মাখুন।আর সপ্তাহে দুদিন মাখার সময় না থাকলে,শুধু ছুটির দিনটিই মেখে নিন।একমাসের মধ্যেই মাথায় নতুন চুল চোখে পড়বে।  ২/ পেঁয়াজের রসঃ  পেঁয়াজ আছে প্রচুর সালফার যা নতুন চুল গজাতে দারুণ উপকারী।তাই পেঁয়াজ সত্যি অনবদ্য নতুন চুল গজাতে। উপকরণ – ১টা পেঁয়াজ। পদ্ধতি – একটা পেঁয়াজ নিয়ে একটু ব্লেণ্ড করে নিন।এরপর এটা থেকে চিপে রস বার করে নিন।এই রস স্ক্যাল্পে হালকা একটু ম্যাসাজ করে লাগান।দুঘণ্টা রেখে দিন।সব থেকে ভালো আগেরদিন রাতে লাগিয়ে সারারাত রেখে দিলে।তারপর পরের দিন শ্যাম্পু করে ফেলুন বা একটু পেঁয়াজ কে

চুল পড়া বন্ধ করার উপায়

চুল পড়া বন্ধ করতে ঘরোয়া উপায় –  ১) নারকেলের দুধ দিয়েই করুন চুলের যত্ন: চুল পরিচর্যার জন্য অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল নারকেলের দুধ। এটি চুলের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য অন্যতম উপাদান। এর মধ্যে কোন রাসায়নিক উপাদান না থাকার কারণে এটি চুলকে তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি দিয়ে থাকে। এছাড়াও চুলে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালনকে দ্রুত করে তোলে। এছাড়াও চুলকে গভীরভাবে পুষ্টি দেয়।  কি কি উপাদান প্রয়োজন? নারকেল – ১টি শাওয়ার ক্যাপ – ১ টি কিভাবে ব্যবহার করবেন ? নারকেলের দুধ বাজারে যে কোন দোকানেই প্যাকেটে কিংবা গুঁড়ো কিনতে পাওয়া যায়। কিন্তু প্যাকেটজাত নারকেল দুধ ব্যবহার না করে খুব সহজ পদ্ধতিতে ঘরেই বানিয়ে নিন নারকেলের দুধ।  একটি নারকেল নিন। তারপর নারকেলটি কুড়িয়ে নারকেলের সাদা অংশটি আলাদা করে রাখুন। এরপর একটি পরিষ্কার সাদা কাপড় নিয়ে তার মধ্যে নারকেলের গুঁড়ো গুলি একসাথে রেখে কাপড়টি শক্ত করে বেঁধে চেপে চেপে সেই নারকেল থেকে দুধ বের করে নিন। এরপর একটি কাপের এক চতুর্থাংশ নারকেলের দুধ নিয়ে সেটি উষ্ণ গরম করে নিন। তারপর উষ্ণ গরম হওয়া দুধটি মাথার ত্বকে ১৫ মিনিট ধরে হাতের আঙ্গুল দ